কচুয়া উপজেলার সাচার ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা উদযাপন; দৃষ্টিনন্দন জগন্নাথ মন্দির প্রতিষ্ঠা।

বিশেষ প্রতিবেদকঃ গতকাল অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা। পৃথিবীর সকল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসবের মধ্যে অন্যতম।এই রথযাত্রা ভারতীয় উপমহাদেশে একই সাথে উদযাপন করা হয়।বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীরাও এর বাইরে নয়।বাংলাদেশে রথযাত্রার কথা বললেই প্রথমে যে কয়েকটি স্থানের রথযাত্রার নাম আসে তাদের মধ্যে চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার সাচারের রথযাত্রা

ইসলামে বিয়ের বিধান

পূরণ করাই ইসলামি শরিয়তের বিধান। এ জন্য সৃষ্টি হয়েছে বিয়ে নামক বিধানের। আল্লাহ তাআলা প্রথম মানব ও প্রথম নবী হজরত আদম (আ.)–কে সৃষ্টি করার পর তিনি একাকিত্ব অনুভব করলেন। আদি পিতা হজরত আদম (আ.)-এর এই একাকিত্ব দূর করার জন্য মহান আল্লাহ তাআলা তাঁর সঙ্গী হিসেবে আদি মাতা বিবি হাওয়া (আ.)–কে সৃষ্টি

নতুন বছর নতুন জীবন

সময় আল্লাহর দান। সময়ের সমষ্টিই জীবন। প্রতি পলে মানবের বয়স বাড়ে, সঙ্গে সঙ্গে আয়ু কমে সমানতালে। তিল, পল, মুহূর্ত, দণ্ড, প্রহর, আহ্ন, দিবস, রজনী, সপ্তাহ, মাস, বছর, যুগ, শতাব্দী ইত্যাদি মানুষের প্রয়োজনে ব্যবহারোপযোগী সময়ের প্রাকৃতিক বিভিন্ন বিভাজন। আল্লাহপাক কোরআন করিমে ইরশাদ করেন: ‘নিশ্চয়ই আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর

খবর ও তথ্যপ্রযুক্তির নৈতিক দিক

সত্য তথ্য হলো সঠিক জ্ঞানের উৎস। গণমাধ্যম হলো তথ্যের বাহন। প্রযুক্তির মাধ্যমে তা সবার কাছে পৌঁছায়। সত্য জানতে বা সত্যে উপনীত হতে তথ্য অপরিহার্য বিষয়। তথ্যের সহজলভ্যতার জন্য প্রযুক্তি খুবই প্রয়োজন। সব নবী ও রাসুলগণ (আ.) বিশ্বমানবতার উন্নয়নে ও সভ্যতার উৎকর্ষ সাধনে যে দাওয়াতি কাজ করেছিলেন, তাতেও তাঁরা সত্য তথ্য প্রচারে

দেশপ্রেম ইমানদারের বৈশিষ্ট্য

মানুষ মহান আল্লাহ তাআলার মহা সৃষ্টি। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মানুষকে সৃজন করে ভালো-মন্দ উপলব্ধি ও কর্তব্য জ্ঞান দিয়ে স্বাধীনতা দান করেছেন। মানুষ নিজ নিজ বিবেকের অনুসরণ করবে এবং স্বীয় কৃতকর্মের জন্য আপন স্রষ্টার কাছে জবাবদিহি করবে। আসমানি কিতাব ও নবী-রাসুলগণ মানুষের বিবেককে জাগ্রত করতে সহযোগিতা করেছেন। পরাধীন দেশের মজলুম মানুষের

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সৃষ্টিনৈপুণ্যের পরম প্রকাশ মানবজাতি। মানবই হলো আশরাফুল মখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা। প্রথম মানব ও মানবী আদি পিতা হজরত আদম (আ.) ও আদি মাতা হজরত হাওয়া (আ.)। সমগ্র মানবজাতি একই পিতা–মাতার সন্তান। সৃষ্টিতে ও মৌলিক গুণাবলিতে সব মানুষ যেসব অধিকার ধারণ করে, তাকেই বলে মানবাধিকার বা

মহানবী (সা.)-এর আগমনের উদ্দেশ্য

মহান আল্লাহ তাআলা মানুষ সৃষ্টি করেছেন ইবাদতের জন্য; মানুষকে দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন খলিফা হিসেবে। বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ মুস্তাফা আহমাদ মুজতবা (সা.)–কে দুনিয়ায় পাঠানোর উদ্দেশ্য সম্পর্কে মহাগ্রন্থ কোরআনে কারিমে বলা হয়েছে: ‘তিনি মহান আল্লাহ, যিনি পাঠিয়েছেন তঁার প্রেরিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে হিদায়াত (পথনির্দেশ) ও সত্য দ্বীন (জীবনবিধান) সহকারে; যাতে প্রকাশ্য